দূর্নীতি অনিয়মের ভরা  মাগুরা পিটিআই

সোমবার ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৯:৩৯


:: শামিম মৃধা, মাগুরা প্রতিনিধি ::
 
মাগুরা প্রাইমারী ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট (পিটিআই) স্থাপিত হয় ১৯৬৪ সালে। সাম্প্রতিক পিটিআই সুপারিনটেনডেন্ট শাহিদা খাতুনের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। সরকারি নান্দনিক ইয়ারমার্ক বাসভবনে থাকেন না এই সুপার।নিজের বাড়িতে থেকে সরকারের টাকা উত্তোলন করেন বছরের পর বছর। ঘুরে ফিরে তদবির করে ফিরে আসেন মাগুরা জেলায় আর এভাবেই রয়েছেন আনুমানিক ৩০ বছর।
 
অভিযোগ উঠেছে, কাজী আব্দুল হালিম সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট মাগুরা। তিনি পিটিআই সুপারের মতের মিল না হওয়ায় বদলির শিকার হচ্ছেন। অবশেষে বৃহস্পতিবার সকালে নিজের বদলি বাঁচাতে প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল কোটে আইনের সহায়তা নিয়েছেন এই ভুক্তভোগী সহকারী সুপার কাজী আব্দুল হালিম। বদলি প্রসংঙ্গে তিনি বলেন,সম্ভবত মাগুরা পিটিআই এর সংগঠিত বিভিন্ন অনিয়ম এর প্রতিবাদ করায়,আমাকে বদলির শিকার হতে হয়েছে।
 
অনিয়মের অভিযোগ তুলে ২০ই মার্চ মহাপরিচালক প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে অভিযোগ তুলেছেন,রাশিদুল ইসলাম। তিনি মাগুরা পিটিআই আঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দা। তার আনিত অভিযোগ প্রএে উল্লেখ করেছেন,লাগামহীন দুর্নীতির কারনে ডিপিএড শিক্ষার্থীরা ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছেন প্রতিদিন।এ বিষয় কয়েকটি উর্ধতন স্থানে অনুলিপি হারে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। যার মধ্যে শিক্ষার্থীদের ভাতার টাকা কম প্রদান করা,ওভারহেড প্রজেক্টরের মাধ্যমে পাঠ দানের কথা থাকলেও প্রজেক্টর না কিনে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ। মাগুরা পিটিআই তে ইন্সট্রাক্টরদের অনুপস্থিতে ডিপিএড প্রশিক্ষনর্থীদের অভাবনীয় ক্ষতি সাধন। ইন্সট্রাক্টর অনুপস্থিত জাতীয় দিবস গুলোতে। ডিপিএড প্রশিক্ষনর্থীদের শ্রেনী কক্ষে পাঠ দান না করে অর্থনৈতিক সুবিধা সৃষ্টি করে চূড়ান্ত পরিক্ষায় রুমে গাদাগাদি করে পরিক্ষা ,প্রশিক্ষনর্থীরা একে অপরের খাতা দেখে লিখাতে সহায়তা অর্থ আত্মসাৎ কৌশল অবলম্বন করা।
 
তিনি আরো দাবি করেন,মাগুরা প্রাইমারি টিচার্চ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এর তত্বাবাধায়ক শাহিদা খাতুন এই প্রতিষ্টানে বিভিন্ন পদে আনুমানিক ৩০ বছর ধরে কর্মরত থাকায় সহজে দুর্নীতি করতে পারেন। তার সামনে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা কে হিসেবের খাতা ধরিয়ে রেখে সব মন গড়া বিল ভাউচার লেখান তিনি।
 
মাগুরা পিটিআই স্কুলের সামনে অবস্থিত ব্যবসায়ি তিনি গন মাধ্যমে অভিযোগ তুলে বলেন, প্রতিটি জেলায় তত্ত্বাবধায়ক ইয়ারমার্ক বাসভবন থাকে যা মাগুরা জেলাতে ও আছে। কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য এটাই তিনি শাহিদা খাতুন মাগুরা ভায়না মোড় গোরস্থান সড়কে ৫ শতাংশ জমি ক্রয় করে “সততা প্যালেস “নামক দুইতলা আলিশান ভবনে বসবাস করেন।সরকার কতৃক আবাসিক ভবনটি পরিপাটি ও নান্দনিক হলেও তিনি অসত্য উপায় অবলম্বন করে মাগুরা স্থানানীয় এলজিআরডি অফিসের যোগসাজশে ভবনটিতে বসবাসের অনুপযোগী ঘোষণা করেন। শাহিদা খাতুন নিজ বাড়িতে থেকে প্রতি বছর দুই লাখ হিসাবে ২০১৭-২০২২ পর্যন্ত আনুমানিক প্রায় ১০ লাখ টাকা সরকারি কোষাগার থেকে বাড়ি ভাড়া বাবদ আত্মসাৎ করেছেন। যা কিনা প্রাইমারীর পিটিআই সুপারেনটেনডেন্ট হয়ে জগন্য নজির স্থাপন করলেন বলে তিনি জানান।
 
তিনি আরো বলেন, পরীক্ষন বিদ্যালয়ের শিশুুদের করোনা ভাইরাস কালিন সময়ে নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় বাংলাদেশ সরকার প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীদের ওর্য়াকসীট,বা প্রশ্নপএ বিনামূল্যে বিতরণের নির্দেশ প্রদান থাকলেও অর্থলোভী সুপারেনটেনডেন্ট শাহিদা খাতুন মাগুরা পিটিআই স্কুলের সামনে বন্ধন ফটোকপি ও উম্মে হাবিবা ফটোকপির দোকানে ওর্য়াকসীট জমা দিয়ে রেখে উক্ত দোকান থেকে কমিশন গ্রহন করেছেন।
 
মাগুরা পিটিআই পরীক্ষনের উক্ত বিদ্যালয়টি তে বর্তমান ৬৩৩ জন ছাত্র ছাত্রী রয়েছে। তার মধ্যে শিশু শ্রেনীর ১০০জন বাদে ৫৩৩ জন ছাত্র ছাত্রী কে নিজের টাকা ব্যায় করে ওয়ার্কসীট সংগ্রহ করতে হয়েছে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের এই দুঃসময় ৩ বছরের পরীক্ষন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের সরকার কতৃক ফ্রি ওর্য়াকসিট প্রদানের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে ফটোকপি দোকান মালিকের সাথে আতাত করেন।
 
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলেন,করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হ্যান্ড,স্যানিটাইজেশান সহ অন্যান ব্যবস্থা না নিয়ে সরকারের বরাদ্দকৃত আনুমানিক ৫ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
 
এছাড়াও মাগুরা পিটিআই এর প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবন নির্মাণ কাজে পুরাতন মেহগনি গাছ অপসারনকল্পে পূর্ব পাসে থাকা ২০ টির অধিক মেহগনি ও কাঁঠাল গাছ টেন্ডার ও টেন্ডার বর্হিভুত ভাবে কেটে প্রায় ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন এর মধ্যে ১০/১১ টি গাছের টেন্ডার থাকলেও বাকি গাছ কর্তনের সময় সরকারি কোন নিয়ম নীতি মানা হয়নি। যা কিনা বড় ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি।
 
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, মাগুরা পিটিআই সুপার এর যাতায়াতের জন্য সরকার কতৃক নির্ধারিত গাড়ি ব্যবস্থা আছে।এই গাড়িটির জ্বালানী সহ সকল মেইনটেইন্স খরচ বাবদ নিদিষ্ট বরাদ্দ রয়েছে,তা সত্ত্বেও তিনি শাহিদা খাতুন ভুয়া টিএ বিল প্রস্তুত করে বছরে উদ্ধত্ব ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। তিনি একই সাথে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করেছেন আবার ভুয়া বিল ও উত্তোলন করে প্রতি বছর বাংলাদেশ সরকারের মোটা অংকের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এ সকল বিষয় জানতে চাইলে গত ৪ এপ্রিল সকালে মাগুরা পিটিআই সুপার শাহিদা বলেন সাংবাদিক ও আমার ডিপার্টমেন্ট মেনেজ করে চলি আপনারা যা ইচ্ছা লেখেন কিছু হবে না আমার। তিনি আরো বলেন আমার ডিপার্টমেন্ট এ বিষয় সব জানে।
 
সরকার কতৃক নির্ধারিত পরীক্ষন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তিতে কোন প্রকার অর্থিক লেনদেন না থাকলেও মাগুরার পিটিআই সুপার শাহিদা খাতুনের হাত থেকে কেউ রেহাই পাচ্ছে না। তথ্য সূত্রে জানা গেছে প্রতিটি ছাএের কাছথেকে ৩৯০ টাকা হারে আনুমানিক ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা কোন প্রকার রশিদ ছাড়া তিনি গ্রহন করেছেন, তারি ধারাবাহিকতায় দৈনিক আমার সংবাদ এর এক সাক্ষাৎ কারে ভর্তি বাবদ টাকা গ্রহনের বিষয় জানতে চাইলে,তিনি এড়িয়ে যান,পরবর্তী ৬ এবং ৭এপ্রিল তথ্য সূত্রে জানা যায়,তিনি সুপার কয়েক জনের ভর্তির টাকা ফেরত দিয়েছেন বাকিদের টাকা এখনো ফেরত দেননি।
 
অভিযোগ উঠেছে, মাগুরা পিটিআই এর নাইট গার্ড শামিমকে ১৩ হাজার টাকা বেতন বাবদ সহি করিয়ে দীর্ঘ ৪বছর তাকে ১১হাজার টাকা প্রদান করেন।বাকি ২ হাজার টাকা তিনি ভোগ করছেন।
 
স্থানীয় প্রভাবশালী একটি মহল এবং নাম প্রকাশে এক সাংবাদিক এর সাথে সখ্যতা থাকার কারণে এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তার আত্মীয়ের পরিচয় দিয়ে তিনি দুর্নীতির পাগলা ঘোড়ায় রূপান্তর হলেও ভয়ে কেউই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (পিটিআই) সুপারিনটেনডেন্টের চেয়ারে বসে তিনি মনগড়া সব ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে টাকা উত্তোলন করেন। এমন কোনো খাত নেই যেখান থেকে তিনি সরকারি অর্থ লুট করছেন না।
 
পিটিআই এর অফিস সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে রাজস্ব খাতে যে সকল বরাদ্দ পেয়েছেন তা হলো বইপত্র সাময়িকি বাবদ ৮ হাজার টাকা স্ট্যাম্প ও সিল বাবদ ৮ হাজার টাকা, অন্যান্য মনোহরি দ্রব্যাদি ক্রয় বাবদ ৩৫ হাজার ৫শত কম্পিউটার মেরামত ও সংরক্ষণ বাবদ ১৯ হাজার ৫শত টাকা, অন্যান্য যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জমাদি মেরামত ও সংরক্ষণ বাবদ ১৬ হাজার ৩শত টাকা। এছাড়াও পিইডিপি-৪ এর বরাদ্দ হতে পরিবহন খাতে ৫০ হাজার টাকা, স্লিপফান্ডে ৮৫ হাজার টাকা, রুটিন মেইনটেনেন্স বাবদ ১ লাখ টাকা, ইন্টারনেট বাবদ ৩৬ হাজার ৭শত ২০টাকা, জ্বালানী (মাইক্রোবাস) বাবদ ১ লাখ ৭০হাজার টাকা, অন্যান্য মনোহরী দ্রব্যাদি বাবদ ২২ হাজার ৮শত, ব্যবহার্য দ্রব্যাদি ক্রয় বাবদ ৪ হাজার ৫ শত টাকা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বাবদ ৬ হাজার টাকা। তিনি প্রাপ্ত বরাদ্দ দিয়ে কোন কাজ না করে ভুয়া বিল ভাউচার দাখিল করে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।প্রসঙ্গত, কোন ভাউচার দোকানদার কর্তৃক প্রদত্ত নয় বরং দোকনদারের নিকট থেকে সাদা ভাউচার ম্যানেজ করে নিজেরা লিখে বিল ভাউচার দাখিল করে উত্তোলিত অর্থ আত্মসাৎ করেন। মাগুরা পিটিআইতে অনুষ্ঠিত গণিত অলিম্পিয়াড প্রশিক্ষণ থেকে তিনি করেছেন নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি। তিনি প্রশিক্ষণে আসা অংশগ্রহনকারীদের নিকট থেকে আবাসন বাবদ ২৮ হাজার টাকা আদায় করে আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
 
এছাড়া অডিটরিয়াম ভাড়া বাবদ ১০ হাজার টাকা, অডিটরিয়াম ক্লিনিং চার্জ বাবদ ৩ হাজার টাকা, প্রশিক্ষণ কক্ষ ভাড়া বাবদ ১৬ হাজার টাকা, সাউন্ড সিস্টেম ভাড়া বাবদ ৬ হাজার টাকা, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ভাড়া বাবদ ১৬ হাজার টাকা সর্বমোট ৫১ হাজার টাকা। কিন্তু তিনি কোন অডিটরিয়াম, প্রশিক্ষণ কক্ষ, সাউন্ড সিস্টেম, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ভাড়া করেননি বরং পিটিআই ভেন্যুতে পিটিআই এর জিনিস দিয়ে এ সকল কাজ করেছেন অথচ এ বাবদ বিল দাখিল করে বরাদ্দকৃত সব অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
 
গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষনার্থীদের জনপ্রতি প্রতিদিনের খাবার ভাতা ছিল ৮শ ২০টাকা। অংশগ্রহণকারিদের অত্যন্ত নিম্নমানের খাবার খাইয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে খাবারের মূল্য ছিল সব্বোর্চ ৩ শ টাকা। খাবার বাবদ সর্বমোট বরাদ্দ ছিল ২লাখ ২৯ হাজার ৬শত টাকা। এর মধ্যে তিনি খরচ করেছেন ৭৯ হাজার ২শত টাকার। এই খাত থেকে তিনি প্রায় ১ লাখ ৫০হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
 
এ ব্যাপারে অভিযোগকারী প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষকেরা বলেন, এর আগে এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় অনেক প্রশিক্ষণার্থী ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন। তাই সব অন্যায় তারা মুখ বুজে সহ্য করতে বাধ্য হচ্ছেন।
 
পিটিআই অভ্যন্তরীন ফান্ডসমূহের মধ্যে ম্যাগাজিন, সাহিত্য সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া, কমনরুম, কৃষি, ইউটেনসিল, লাইব্রেরি ইত্যাদি। এ সকল ফান্ড থেকে তিনি অনিয়ম করে টাকা উত্তোলন করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন প্রশিক্ষণার্থী অভিযোগ করেন, ডিপিএড প্রশিক্ষণকালে প্রত্যেক শিক্ষক কে প্রতিমাসে তিন হাজার টাকা করে সরকারি ভাতা দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি নানা অজুহাতে তাদের টাকা কম দিয়ে থাকেন।
 
এ ব্যাপারে মাগুরা পিটিআই সুপারিনটেনডেন্ট মোসাৎ সাহিদা খাতুন তার বিরুদ্ধে ওঠা সব বিষয় আজ ৫ এপ্রিল তিনি দৈনিক আমার সংবাদ কে বলেন,আমার ডিপার্টমেন্ট মেনেজ করে চলি তারা সব অবগত আছেন,আমার কিছু বলার নেই। ডিপার্টমেন্ট এ বিষয় দেখবে বলে এড়িয়ে যান।
 
মাগুরা পিটিআই সুপারিনটেনডেন্ট মোসাৎ সাহিদা খাতুন তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের ভিত্তিতে ডিডি,আলোমগীর মোহাম্মদ মুনসুর আলম মহা পরিচালক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অবগত করে হলে তিনি এ বিষয় কোন বক্তব্য দেন নি।
 
তবে চলমান এ সকল বিষয় তদন্ত প্রতিবেদনের মধ্যেমে খতিয়ে দেখার দাবি জানান স্থানীয় জনগণ, এ সময় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষক,বলেন মাগুরা পিটিআই এর কর্মকর্তাদের বিভেদ অনেক দুর গড়িয়েছে তবে আমাদের স্যার বা উর্ধতন মহল আমিনুল ইসলাম খান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ও গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়,স্থানীয় সরকার বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে অতিরিক্ত সচিব মহোদয় মাগুরা পিটিআই এর নজর দারী না বাড়ালে ক্ষতি গ্রস্থ হতে পারে মাগুরা পিটিআই । এমনটি ধারনা করছেন পিটিআই তে আশা আরো শিক্ষক সহ সচেতনেরা।
 

এমএসি/আরএইচ